ছবি: সংগৃহীত
পরম্পরা
যে আশিক; সেই কাতিল।
ফুল আগে ঝরে যায় নিজের ভিতরে।
ঋতু হইলো মিথ, সেই অর্থে
ভালোবাসা হইলো মৃত্যু।
মুসাফির হেঁটে গেলে অস্তিত্ব অনুভব করে পথ।
হৃদয় নত হয় তার কাছে যে দহন করে।
প্রকৃত দৃশ্যে,
নীচু সেই; যে মহৎ!
বিষণ্ন মরিচটাল যেনো
মাঝেমধ্যে মনে লয়, কিছু না নিয়া একটা লেখা লেখি
বিস্তৃত সুগোলের মাঝে শুধু শূন্যতা নিয়া।
কোকিল না ডাকলেও কি কুহু বাজে
নদী কিভাবে লুকাইয়া রাখে ঢেউ
উপস্থিতি ছাড়াও কি কোনোভাবে থাকা যায়
কিছু না হইয়া?
এইরকম কোনো প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়া
মাঝেমধ্যে মনে লয়, কিছু না নিয়া একটা লেখা লেখি।
যেইখানে রাষ্ট্র থাকবে না
গোলাম থাকবে না
মালিক থাকবে না
জিকির থাকবে না
হত্যা থাকবে না
মানুষ থাকবে না যেইখানে
কিছু না থাকার ভিতরে কিছু না থাকা শুধু
এন্ডলেস বাজতে থাকবে—হয়তো,
একটা মরিচটাল পুড়তে থাকবে আত্মগত ঝালে
কিছু না হইয়া।
এইরূপ নিহিলতা নিয়া কিছু লিখবার চাই, পারি না,
বিষণ্নতায় বাঁধে।
চিত্রকল্পগুলা অর্থময় হইয়া উঠতে চায়। কাঁদে—।