• বাংলা ডেস্ক
  • ১১ ডিসেম্বর ২০২০ ২০:১৩:৩১
  • ১১ ডিসেম্বর ২০২০ ২০:১৪:৫২
অন্যকে জানাতে পারেন: Facebook Twitter Google+ LinkedIn Save to Facebook প্রিন্ট করুন
বিজ্ঞাপন

কুমড়া শাকের যতগুণ

ছবি : সংগৃহীত

মিষ্টি কুমড়ার গুণের কথা কমবেশি সকলেরই জানা। আবার অনেকের প্রিয় সবজিও এটি। এমনকি চিকিৎসকরাও অনেক সময় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার কথা বলে থাকেন। তবে শুধু কুমড়াতেই নয়, এর পাতারও অনেক উপকারিতা রয়েছে।  

কুমড়া শাক খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, চোখের সমস্যাসহ অনেক বিষয়ে উপকারিতা পাওয়া যায়। কুমড়া শাকের বিভিন্ন উপকারিতার দিকগুলো উল্লেখ করা হলো।

আয়রনের ঘাটতি পূরণ :

কুমড়ার পাতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। যা দেহের আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে দেহের রক্তের অভাব হতে দেয় না। দেশে নারী ও শিশুদের মধ্যে আয়রনের ঘাটতি দেখা যায়। তাই এক্ষেত্রে কুমড়া শাক ভালো অস্ত্র হতে পারে।

ভিটামিন সি :

কুমড়ার পাতায় প্রচুর ভিটামিন সি বিদ্যমান। তাই এটি ক্ষত সারাতে বেশ কার্যকর। তাই যে কোনো আঘাত বা অভ্যন্তরীণ সমস্যা দূর করতে কুমড়া শাক খাওয়া যেতে পারে।

হাড় মজবুত ও দৃষ্টিশক্তি :

কুমড়া শাক দাঁত ও হাড় মজবুত করতে বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করে। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সপ্তাহে ২ থেকে ৩ বার কুমড়া শাকের তরকারি, স্যুপ বা কুমড়া পাতার রস খেতে পারেন। এছাড়াও চোখের ছানি প্রতিরোধ করতে ভূমিকা রাখে এই শাক।

ত্বক :

মিষ্টি কুমড়ায় প্রচুর ভিটামিন এ ও সি রয়েছে। যা ত্বককে উজ্জ্বলে সহায়ক। একই সঙ্গে চুলের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে।

মাতৃস্বাস্থ্য :

শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান মায়েদের জন্যও কুমড়া শাক খুবই উপকারী। কারণ এটি শরীরের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি সরবরাহ করে।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ :

কুমড়ার শাকে প্রচুর প্রোটিন রয়েছে। যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী। এছাড়া এই শাক খেলে রক্তের কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

বাংলা/এনএস

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
Page rendered in: 0.1502 seconds.