• ১০ জুন ২০২২ ১০:৪২:৪৬
  • ১০ জুন ২০২২ ১০:৪২:৪৬
অন্যকে জানাতে পারেন: Facebook Twitter Google+ LinkedIn Save to Facebook প্রিন্ট করুন
বিজ্ঞাপন

বিশ্ববিদ্যালয়ে সীমানা প্রাচীরে আনন্দে বিমোহিত শিক্ষার্থীরা

ছবি : সংগৃহীত

মো ফাহাদ বিন সাঈদ, জাককানইবি প্রতিনিধি:

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ষষ্ঠ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগের ৪ মাসের মধ্যেই বহুল আকাঙ্ক্ষিত সীমানা প্রাচীর নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড.সৌমিত্র শেখর চলতি বছরের (৩১ মার্চ)।

চলতি বছরের ২ মাসেই কাঙ্খিত উল্লেখযোগ্য সীমানা প্রাচীরের দৃশ্যমান হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের।নিরাপত্তা দিতেও সীমানা প্রাচীরের বিকল্প নেই। অথচ ২০০৬ সালে জাতীয় কবির নামে প্রতিষ্ঠিত দেশের অনন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এতোদিন ছিলো না কোনো সীমানা প্রাচীর। বিভিন্ন সময়ে আলোচনার শীর্ষে থাকলেও দৃশ্যমান হতে দেখা যায় নাই।

উদ্বোধনকালে উপাচার্য প্রফেসর ড সৌমিত্র শেখর বলেছিলেন, "শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই সীমানা প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। সীমানা প্রাচীর না থাকায় ক্লাসরুম, বিশ্ববিদ্যালয় আঙিনা, আবাসিক হল ইত্যাদি থেকে বেশ কিছু চুরির ঘটনা ঘটেছে। তাই সুউচ্চ সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হচ্ছে।" জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যে অবদানের কথা স্মরণ করে সৌমিত্র শেখর আরো বলেন, "জাতীয় কবির স্মৃতি বিজড়িত এই ক্যাম্পাসকে স্মার্ট ক্যাম্পাস হিসেবে রুপান্তর করতে সকল পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।"

এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক মো জোবায়ের হোসেন বলেন,আমরা চেষ্টা করছি সকল বাঁধা অতিক্রম করে আরও দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার।সার্বক্ষণিক ভাবে উপাচার্য স্যার তদারকি করছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী প্লাবন বলেন,পুরো ক্যাম্পাস সীমানা প্রাচীরের বেষ্টনীতে আবদ্ধ না হলে আমাদের অনেক সমস্যা হতো। দৃশ্যমান হওয়ার আনন্দে বিমোহিত আমি ও আমার সহপাঠীরা। সেই সাথে দ্রুতই কাজ সমাপ্ত করার অনুরোধ ও উপাচার্য স্যারকে ধন্যবাদ।

বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
বিজ্ঞাপন
Page rendered in: 0.1578 seconds.