আলতাফ পারভেজ

আলতাফ পারভেজ : আবরার হত্যার প্রতিবাদ অতঃপর গ্রাফিতি অঙ্কনচর্চার মধ্যদিয়ে শীতল হয়েছে। অতীতেও নিষ্ঠুরতম জুলুমগুলোর বিরুদ্ধে সামাজিক ফুঁসে ওঠার প্রায় অনুরূপ উপসংহার দেখেছি আমরা।  আবরার হত্যার ‘ন্যায়বিচার’

আলতাফ পারভেজ : এ মুহূর্তে বিশ্বে সবচেয়ে আলোচিত সমরবিদ কে? এ প্রশ্নের উত্তরে বহুমত থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে এর সম্ভাব্য একটা উত্তর হতে পারে সিআইএ ও মোশাদের হিটলিস্ট। এই দুই সংস্থার প্রতিপক্ষ হিসেবে বর্তমানে

আলতাফ পারভেজ : ২০১১ শুমারির আলোকে আসামে এখন জনসংখ্যা হওয়ার কথা ৩.৫৫ কোটি (প্রজেকটেড)। এর ১৯ লাখ আপাতত বে-নাগরিক ঘোষিত হয়েছে। গত বছর ঘোষিত হয়েছিল ৪০ লাখ। ভারতীয় প্রশাসনের পেশাদারিত্ব দেখেন-- এনআরসি/নাগরিকপঞ্জি

সাংবাদিকদের কাছে অনেক ‘গল্প’ জমা থাকে- এটা সবার জানা। যা ‘খবর’ হিসেবে কোনদিন লেখা হয় না। আমাকে এ গল্পটি শুনিয়েছিলেন দেশের একজন বামপন্থী নেতা- ১৯৯০-এর পরপর। আসাদগেট আর গণভবনের মাঝে তখন সুন্দর

বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বলতে ফেসবুক ও টুইটারই প্রধান। ফলে, চীনের টুইটার ‘ওয়েইবো’তে এ মুহূর্তে কী ঘটছে, তা এখানে বসে আঁচ পাওয়া দুরূহ। যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী উত্তেজনায় ওয়েইবো রীতিমতো রণক্ষেত্র এ মুহূর্তে।

‘স্বাভাবিক সাংবাদিকতা’ এবং ‘তৈলাক্ত সাংবাদিকতা’র দৃষ্টান্ত আছে বিশ্বজুড়ে। বাংলাদেশে হয়তো শেষোক্তটার দৃষ্টান্ত প্রবল। সম্প্রতি এরকম দৃষ্টান্তগুলো নিয়ে লোকসমাজে বিস্তর হাসি-ঠাট্টা-নিন্দা-হতাশা দেখছি। এসব

বোঝাগুলো অনেক ভারি। কিন্তু ক্লান্তির প্রাপ্তি সামান্যই। ‘উন্নত’ বাংলাদেশ যখন মর্ত্য ছাড়িয়ে মহাকাশে ধাবমান ঠিক তখন চা শ্রমিকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাগান মালিকদের দরকষাকষি হচ্ছে দৈনিক শ্রমিক মজুরি ৮৫ টাকা

মার্চ পেরোচ্ছি আমরা। সামনেই ২৬ মার্চ। এসময়গুলো বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রামের উত্তাল ইতিহাসের অংশ। কিন্তু সময় যত এগোচ্ছে বহু ধরনের পরাধীনতার জিঞ্জিরে আটকা পড়ছে দেশটি এবং তার ভবিষ্যত। একুশ